আর কতদিন পুরুষরা অবহেলিত হবে?' রামকৃষ্ণ মিশন স্কুলের বাংলা প্রশ্ন দেখে জনি সিন্স
'আমার বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে, ষড়যন্ত্র করে আমাকে প্রশ্নপত্রের অপশন থেকে বাদ দেয়া হয়েছে'! রামকৃষ্ণ মিশন স্কুলের আলোচিত সেই প্রশ্নপত্র দেখার পর এমনটাই মন্তব্য করেছেন বিখ্যাত পর্নতারকা জনি 
উল্লেখ্য, উক্ত প্রশ্নপত্রে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা কে, প্রশ্নের অপশনে মিয়া খলিফা এবং আম আটির ভেপু বইটির রচয়িতা কে, প্রশ্নের চারটি সম্ভাব্য উত্তরের একটা অপশন ছিলো সানি লিওন। অথচ বাংলাদেশে সবচাইতে জনপ্রিয় তিন পর্নতারকার মধ্যে সানি লিওনি, মিয়া খলিফা ছাড়াও আছেন জনি সিন্স। স্বাভাবিকভাবেই তিনি এটা মেনে নিতে পারছেন না।
সানি লিওন-মিয়া খলিফা পর্ন ইন্ডাস্ট্রি থেকে বহুদিন আগে অবসর নিলেও তার নাম আসলো, অথচ আমার নাম আসলো না, এই ব্যাপারটাই ভাবাচ্ছে জনি সিন্সকে। তিনি এটাকে প্রশ্নপত্র প্রণেতা শিক্ষকের অধিক নারীপ্রীতির কারণ বলে উল্লেখ করেছেন। পর্ন জগতে পুরুষদের সমঅধিকার দাবি করে তিনি বলেন, 'পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে এভাবেই পুরুষরা দিনের পর দিন বঞ্চিত হয়ে আসছে। তাদের দিকে কেউ ফিরেও তাকায় না। কতদিন এভাবে আমরা কোনো এপ্রিসিয়েশন-রিকগনিশন ছাড়াই নিরলস শ্রম দিয়ে যাবো? হাউ লং?'
অনতিবিলম্বে আগামী কোনো পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে জনি সিন্স নামটা কোনো অপশনে অন্তর্ভুক্তির জোর দাবি জানান তিনি। কোন প্রশ্নে আপনার নাম অপশন হিসাবে দেয়া যায়, জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, 'ইয়েস বেবি, ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়৷ শিক্ষক চাইলেই এটা সম্ভব। সেটা হতে পারে জনি জনি ইয়েস পাপা কবিতার সেই জনির পাপার নাম কি, প্রশ্ন অথবা জননী উপন্যাসের লেখক কে প্রশ্নের অপশন। দেয়া যেতে পারে কে বাংলাদেশের প্রথম মহাকাশচারী বা পাইলট অথবা ডুবুরি ছিলো, এমন প্রশ্নের অপশনেও। এছাড়া নিচের কে জন কবিরের ভাই, এমন প্রশ্নেও তো আমার নাম দেয়া যায়!'
জনি সিন্স ছাড়াও আরো কিছু পর্ন তারকা নিজেদের নাম বাদ দেয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তার মধ্যে মিয়া মালকোভা, দানি দানিয়েল, ইলেক্ট্রা রোজ আর নাতাশা মালকোভা অন্যতম। এদিকে হতাশা ব্যক্ত করেছেন রসময় গুপ্ত নামের এক প্রবীণ। তিনি জানান, 'আজকাল ইন্টারনেট যুগের মানুষ যে বই পড়া ভুলতে বসেছে সেটা এই প্রশ্নপত্র দেখলেই টের পাওয়া যায়।' যে দেশের মানুষ তাদের শেকড় ভুলে যায় তারা কখনো উন্নতি করতে পারে না বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
উল্লেখ্য, উক্ত প্রশ্নপত্রে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা কে, প্রশ্নের অপশনে মিয়া খলিফা এবং আম আটির ভেপু বইটির রচয়িতা কে, প্রশ্নের চারটি সম্ভাব্য উত্তরের একটা অপশন ছিলো সানি লিওন। অথচ বাংলাদেশে সবচাইতে জনপ্রিয় তিন পর্নতারকার মধ্যে সানি লিওনি, মিয়া খলিফা ছাড়াও আছেন জনি সিন্স। স্বাভাবিকভাবেই তিনি এটা মেনে নিতে পারছেন না।
সানি লিওন-মিয়া খলিফা পর্ন ইন্ডাস্ট্রি থেকে বহুদিন আগে অবসর নিলেও তার নাম আসলো, অথচ আমার নাম আসলো না, এই ব্যাপারটাই ভাবাচ্ছে জনি সিন্সকে। তিনি এটাকে প্রশ্নপত্র প্রণেতা শিক্ষকের অধিক নারীপ্রীতির কারণ বলে উল্লেখ করেছেন। পর্ন জগতে পুরুষদের সমঅধিকার দাবি করে তিনি বলেন, 'পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে এভাবেই পুরুষরা দিনের পর দিন বঞ্চিত হয়ে আসছে। তাদের দিকে কেউ ফিরেও তাকায় না। কতদিন এভাবে আমরা কোনো এপ্রিসিয়েশন-রিকগনিশন ছাড়াই নিরলস শ্রম দিয়ে যাবো? হাউ লং?'
অনতিবিলম্বে আগামী কোনো পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে জনি সিন্স নামটা কোনো অপশনে অন্তর্ভুক্তির জোর দাবি জানান তিনি। কোন প্রশ্নে আপনার নাম অপশন হিসাবে দেয়া যায়, জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, 'ইয়েস বেবি, ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়৷ শিক্ষক চাইলেই এটা সম্ভব। সেটা হতে পারে জনি জনি ইয়েস পাপা কবিতার সেই জনির পাপার নাম কি, প্রশ্ন অথবা জননী উপন্যাসের লেখক কে প্রশ্নের অপশন। দেয়া যেতে পারে কে বাংলাদেশের প্রথম মহাকাশচারী বা পাইলট অথবা ডুবুরি ছিলো, এমন প্রশ্নের অপশনেও। এছাড়া নিচের কে জন কবিরের ভাই, এমন প্রশ্নেও তো আমার নাম দেয়া যায়!'
জনি সিন্স ছাড়াও আরো কিছু পর্ন তারকা নিজেদের নাম বাদ দেয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তার মধ্যে মিয়া মালকোভা, দানি দানিয়েল, ইলেক্ট্রা রোজ আর নাতাশা মালকোভা অন্যতম। এদিকে হতাশা ব্যক্ত করেছেন রসময় গুপ্ত নামের এক প্রবীণ। তিনি জানান, 'আজকাল ইন্টারনেট যুগের মানুষ যে বই পড়া ভুলতে বসেছে সেটা এই প্রশ্নপত্র দেখলেই টের পাওয়া যায়।' যে দেশের মানুষ তাদের শেকড় ভুলে যায় তারা কখনো উন্নতি করতে পারে না বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
Collected From eআরকি
