মাইলস্টোন কলেজ না থাকলে ধনীদের আলাদা করা যেতো না

মাইলস্টোন কলেজকে বলা হয় ধনীদের আলখাল্লা, মাইলস্টোনে যারা পড়ে তারা সবাই কোটিপতি - শিল্পপতি & একেকজন একেকটা বিল গেটস। মাইলস্টোন কলেজ না থাকলে বাংলাদেশের ধনীদের আলাদা করা যেতো না বা তাদের খোজ পাওয়া যেতোনা।

প্রতিমাসে স্ট্যাডির পিছনে কোটি কোটি টাকা খরচ করে বরাবরইই প্রমান করে আসছে বাংলাদেশের ধনীদের ৯০%ই মাইলস্টোন কলেজের ছাত্র/ছাত্রী।

এর আগে ২০০১ সালে ধনীদের এক তালিকা প্রকাশ করতে ইচ্ছুক হোন বাংলাদেশ 'রিচ ফাউন্ডেশন'। কিন্তু সঠিক ভাবে সঠিকজনকে খোজা/পাওয়া প্রায় অসম্ভব ছিলো।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দেশের ফকির-মিসকিনরা নিজেদের ধনী বলে চালিয়ে দিচ্ছে, নকল সার্টিফিকেট দেখিয়ে নিজেকে ধনি দাবি করছে। এসব অবস্থা পর্যালোচনা করে, 'রিভ ফাউন্ডেশন' ধনীদের তালিকা প্রকাশে বা ধনীদের আলাদা করার চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলেন।

এমতাবস্থায়, প্রতিষ্ঠিত হয় মাইলস্টোন কলেজ এবং 'রিচ ফাউন্ডেশন' এর ধনীদের আলাদা করার সেই কাজও সফলতার মুখ দেখতে শুরু করে'

রিচ ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান আমাদের জানান, মাইলস্টোন কলেজের কারনেই আমরা ধনীদের আলাদা করতে পেরেছি, একমাত্র মাইলস্টোন ছাড়া আর কোথাও কোন ধনি নেই।

কিভাবে আলাদা করা হলো জানতে চাইলে তিনি জানান,..মাইলস্টোন কলেজের সব ছাত্র-ছাত্রীই মাসে পড়ালেখার পিছনে কোটি কোটি টাকা খরচ করেন..যা অন্য কোন কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা করেননা/করতে পারেননা। আর এটা কেবল তাদের টাকা থাকার কারনেই করতে পারছে, তাদের বাবার ধনী বলেই মাসে মাসে সন্তানের পড়ালেখার পিছনে কোটি কোটি টাকা খরচ করে যাচ্ছে।
পোস্টটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক এবং বিনোদনের জন্য, বাস্তবতার সাথে এর কোন মিল নেই, সো..ডোন্ট বি সিরিয়াস